bd24view
  • Home
    • Home – Layout 1
    • Home – Layout 2
    • Home – Layout 3
    • Home – Layout 4
    • Home – Layout 5
    • Home – Layout 6
  • News
    • All
    • Politics
    • World
    Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

    Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

    Japan begins COVID-19 vaccination drive amid Olympic worries

    Japan begins COVID-19 vaccination drive amid Olympic worries

    GO TOP

    BNP is spreading rumors against constitutional bodies: Quader

    Hasina murder attempt: HC upholds death penalty for 10

    Hasina murder attempt: HC upholds death penalty for 10

    Myanmar coup: Military leaders block Twitter and Instagram

    Myanmar coup: Military leaders block Twitter and Instagram

    Seminar on Big data Analytics with ICT Dept

    Trending Tags

    • Trump Inauguration
    • United Stated
    • White House
    • Market Stories
    • Election Results
  • Tech
    Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

    Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

    Trending Tags

    • Nintendo Switch
    • CES 2017
    • Playstation 4 Pro
    • Mark Zuckerberg
  • Entertainment
    Dia Mirza to marry Vaibhav Rekhi on February 15: Report

    Dia Mirza to marry Vaibhav Rekhi on February 15: Report

  • Lifestyle

    Trending Tags

    • Golden Globes
    • Game of Thrones
    • MotoGP 2017
    • eSports
    • Fashion Week
  • Review
No Result
View All Result
  • Home
    • Home – Layout 1
    • Home – Layout 2
    • Home – Layout 3
    • Home – Layout 4
    • Home – Layout 5
    • Home – Layout 6
  • News
    • All
    • Politics
    • World
    Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

    Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

    Japan begins COVID-19 vaccination drive amid Olympic worries

    Japan begins COVID-19 vaccination drive amid Olympic worries

    GO TOP

    BNP is spreading rumors against constitutional bodies: Quader

    Hasina murder attempt: HC upholds death penalty for 10

    Hasina murder attempt: HC upholds death penalty for 10

    Myanmar coup: Military leaders block Twitter and Instagram

    Myanmar coup: Military leaders block Twitter and Instagram

    Seminar on Big data Analytics with ICT Dept

    Trending Tags

    • Trump Inauguration
    • United Stated
    • White House
    • Market Stories
    • Election Results
  • Tech
    Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

    Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

    Trending Tags

    • Nintendo Switch
    • CES 2017
    • Playstation 4 Pro
    • Mark Zuckerberg
  • Entertainment
    Dia Mirza to marry Vaibhav Rekhi on February 15: Report

    Dia Mirza to marry Vaibhav Rekhi on February 15: Report

  • Lifestyle

    Trending Tags

    • Golden Globes
    • Game of Thrones
    • MotoGP 2017
    • eSports
    • Fashion Week
  • Review
No Result
View All Result
bd24view
No Result
View All Result
Home Life Story

মমতাজ বেগমের জীবনী

Sun glass photo Momtaz Begum mp
0
SHARES
3
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

দরিদ্র বাউল পরিবারে মমতাজ এর জন্ম। শৈশব-কৈশোর-যৌবনের বেশিরভাগ সময়ই কেটেছে চরম অভাব আর দৈন্যতায়। বাবা মধু বয়াতির ছিল ‘নুন আনতে পান্তা ফুরায়’ অবস্থা। ঘরহীন, সংসারহীন বাউল বাবার হাত ধরেই শিল্পী মমতাজের গানের ভুবনে পথ চলা। গানকে সঙ্গী করেই জীবনের সমস্ত ক্ষুধা নিবারণের এক জীবন্ত উদাহরণ কিংবদন্তি মমতাজ। আজ থাকছে ১ম পর্ব।

Sun glass photo Momtaz Begum mp

কোনো বাধা-প্রতিবন্ধকতাই দমিয়ে রাখতে পারেনি গানপাগল মমতাজের স্বপ্নকে। গান দিয়েই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি। হাজারো দুঃখের মাঝে গান গেয়েই আনন্দ খুঁজে পান। গানেই প্রেম-ভালোবাস, গানেই বিরহ অনুভূত করে চলছেন। ফলে সংসার জীবনের অস্থিরতা থাকলেও তা সঙ্গীত জীবনের কোনো ছন্দপতন ঘটাতে পারেনি। বরং নিজের সুর আর ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যতায় জনমানুষের আজ অতি কাছের মমতাজ। পালাগানে শুরু হলেও বিচ্ছেদ আর মুর্শিদী গানে প্রতিষ্ঠা পাওয়া।

কেবল দেশেই নয়, দেশের বাইরেও মেলে ধরেছেন তার এই অসাধারণ প্রতিভা। আবার সঙ্গীত জীবনের বিশালতায় ঠাঁই দিয়েছেন রাজনীতি আর সামাজিক কর্মকাণ্ডকেও। ধলেশ্বরী পাড়ের সেই পালাগান শিল্পী মমতাজ আজ সংসদ সদস্যও। সঙ্গীত জীবন, রাজনীতি, সামাজিক ভাবনা, জীবনের অর্জন-বিসর্জন নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি।

 

মমতাজ বেগম : ঢাকার শ্যামলীতে ১৯৭৬ সালে এক বাউল পরিবারে আমার জন্ম হয়। বাবা বিখ্যাত বাউল শিল্পী মধু বয়াতী। মা উজালা বেগম। বাবা মাকে নিয়ে তখন ঢাকায় থাকতেন। তবে মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার জয়মণ্ডপ ইউনিয়নের ভাকুম নামক গ্রামই আমার আসল ঠিকানা। আমি আমার জন্ম পরিচয় বলতে গেলে এ গ্রামের নামই বলে থাকি। কারণ শিশুকালেই বাবা-মার সঙ্গে গ্রামে চলে যাই। ওই গ্রামের ধূলিবালিতেই আমার বেড়ে ওঠা।মমতাজ বেগমের বয়স, ওজন, বডি সাইজ কত দেখুন || Momtaz Begum Age Height Weight and Biography 

কয় ভাইবোন আপনারা?

মমতাজ : আমার বাবার দুই পরিবার ছিল। আমার বড় মায়ের ঘরে এক ভাই ও তিন বোন। আর আমার মায়ের ঘরে আমি এবং আরও দুই ভাই রয়েছেন।

 

বাবার এই বাউল জীবন চাচারা কীভাবে দেখতেন?

মমতাজ : আমার বাবা ভালো গান করতেন। প্রথম দিকে চাচারা উৎসাহ দিতেন। কিন্তু এক সময় বাবার এই ছন্নছাড়া জীবন তারা অপছন্দ শুরু করলেন। মাও বাবাকে বলতেন, সংসার তো আর চলে না। একটু সংসারে নজর দাও। আবার আমি যখন গান শুরু করলাম তখন চাচারা আমার বাবাকে বলতেন, তুমি গান গাইতে গাইতে ফকির হইলা, এবার মেয়েটার সর্বনাশ করবা। মেয়ে গান করলে ওকে ভালো জায়গায় বিয়েও দিতে পারবা না। বরং পড়াশোনা করলে ভালো জায়গায় বিয়ে দিতে পারবা। আমার গান গাওয়াকে প্রথম প্রথম চাচারা মানতে পারেনি। বাবাকে অনেক নিষেধ করতেন। সংসার এবং বাস্তবতার কারণে বাধা দেয়ার যৌক্তিক কারণও ছিল। কারণ চাচারা তো আমাদের ভালোই চাইতেন।

 

জন্ম ঢাকায় বললেন। বাবা-মায়ের ঢাকায় থাকা কেন?

মমতাজ : ওই সময় রজবের চাঁদে খাজা বাবার উপলক্ষে ঢাকা শহরে অনেক উরস হতো। মিরপুর এবং হাইকোর্ট মাঝারে বাউলদের দু’টি সমিতি ছিল। এই বাউল সমিতি থেকেই বিভিন্ন জায়গায় প্রোগ্রামের ডাক আসত। আমি ছোটবেলায় দেখিছি, ঢাকা শহরে প্রচুর বাউল গানের অনুষ্ঠান হতো। প্রতি মোড়ে মোড়ে গান হতো। মিরপুর খাজা বাবা শাহ আলীর মাজারে মাসব্যাপী বাউল গানের অনুষ্ঠান হতে দেখেছি। বাবা মিরপুর বাউল ক্লাবে বসতেন। সেখান থেকেই নানা জায়গায় গান করতে যেতেন। এ কারণেই বাবা মাকে নিয়ে শ্যামলীতে থাকতেন। মূলত মিরপুর মাজার কাছে হওয়ার কারণেই শ্যামলীতে থাকা।

 

তাহলে শৈশব কি ঢাকাতেই কেটেছে?

মমতাজ : না, শৈশব ঢাকায় কাটেনি। শিশুকাল ঢাকায় কেটেছে। আমার বয়স যখন চার বছর তখনই বাবা মাকে নিয়ে গ্রামে চলে যান। শৈশব গ্রামেই কেটেছে। গ্রামেই বাবার কাছে গান শুনতাম এবং শিখতাম।

ওই সময় গ্রাম কেমন দেখেছেন। গ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থা কেমন ছিল?

মমতাজ : বেশিদিনের কথা তো নয়। এরপরেও বলতে হয়, তখন গ্রামের অবস্থা খুব ভালো ছিল তা বলা যাবে না। তিন দশক আগে গ্রামের যে চিত্র তা আমাদের ভাকুমেও ছিল। বেশিরভাগ বাড়িতেই ছনের ঘর ছিল। যাদের বাড়িতে টিনের ঘর ছিল তাদেরকেই পয়সাওয়ালা বলা হতো। অভাব ছিল তবে মানুষের চাহিদা কম ছিল। মানুষ স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল। ছোটবেলায় মাছ আমরা কিনে খাইনি। নদীতে মাছ ধরতাম। বাড়ির আঙ্গিনায় সব ধরনের শাকসবজিই হতো। হাঁস-মুরগি, গরুর দুধও কিনতে হতো না। এখন তো আপনি গ্রাম আর শহরের মধ্যে তেমন পার্থক্য করতে পারবেন না। গ্রামের মানুষের চাহিদা আর শহরের মানুষের চাহিদার মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। বিদ্যুৎ, রাস্তাঘাট, শিক্ষার কারণে আধুনিকতার ছোঁয়া সব জায়গাতেই লেগেছে।মমতাজ বেগমের স্বামী কে? জানতে ক্লিক রুন

 

 

গ্রামের শৈশব। কেমন কেটেছে সেই সময়ের দিনগুলো?

মমতাজ : ধলেশ্বরী নদী হচ্ছে আমাদের বাড়ির একেবারে কাছে। শৈশবের বেশিরভাগ সময়ই আমার নদীতে কেটেছে। নদীতে সাঁতার কাটাই ছিল আমার প্রধান কাজ। নদী দিয়ে বড় বড় পাল তোলা নৌকা যেত। আমরা ছেলেমেয়েরা পিছনের বৈঠা বেয়ে নৌকায় উঠতাম। সঙ্গে যারা থাকত তারা মাঝিদের বলত, মমতাজ গান গাইতে পারে। মাঝিরা আমার গান শুনত। গান শুনে আমাদের কখনও কখনও দুপুরে খাওয়াইত। বাড়ি থেকে আনা ফলমূল দিত। মাঝিরা অনেক আদর করত। এভাবে গান গাইতে গাইতে দুই-তিন মাইল উজানে চলে যেতাম। আবার নৌকা থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে নেমে সাঁতার কেটে আমাদের ঘাটে চলে আসতাম। সে মজা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।

আমি বাড়ির কাজ করতাম না। বাড়ির সবার ছোট ছিলাম বলেই হয়ত বেশি ডানপিটে ছিলাম। মা-ভাবিরা অনেক বকত। ভাবিরা বলত, ‘ও মাইয়্যা মানুষ। ছেলেদের মতো চলাফেরা। সারাক্ষণ দস্যির মতো ঘুরে বেড়ায়। ছেলেদের মতো নদীতে সাঁতার কাটে।’ অনেক সময় মার কাছে নালিশ করতেন তারা। দাঁড়িয়াবান্দা, গোল্লাছুট, বউছি খেলা নিয়েই দিন কাটত। ছেলেমেয়ের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ ছিল না। সবাই মিলেমিশে খেলাধুলা করতাম। গরমের দিনে জ্যোৎস্না রাতে গ্রামের মাঠে গোল্লাছুট খেলার মজাই আলাদা। মধ্য রাত পর্যন্ত মাঠেই থাকতাম।

স্কুল যাওয়া আর খেলাধুলা নিয়েই সময় পার করেছি। গ্রামে যাত্রা গান হতো। গ্রামের মানুষই অভিনয় করত। আমরা রাত জেগে দেখতাম। পরের দিন আবার আমরা ওই অভিনয়গুলো নকল করে দেখাতাম। মেয়েদের মধ্য থেকেই কেউ নায়ক আবার ছেলেদের মধ্য থেকে কেউ নায়িকা হতাম। ওইভাবেই সাজতাম। ডায়ালগ দিতাম। এমন কোনো খেলাধুলা বা কাজ নেই যা আমি করিনি। ছেলেরা যা করত আমিও তাই করতাম। শুধু করতাম না ঘরের কাজ। ঘরের কাজ করা আমি কখনও পছন্দ করিনি। এখনও করি না।

 

কখন, কোন স্কুলে পড়ালেখা শুরু?

মমতাজ : আগে তো গ্রামের ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে স্কুলে যেত। আমার বেলাতেও তাই হয়েছে। আমি ৭ বছর বয়সে স্কুলে যাওয়া শুরু করি। সহপাঠীরাও আমার সমবয়সীই ছিল। গ্রামের জয়মণ্ডপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ালেখার যাত্রা শুরু। স্কুলে যাওয়ার জন্য বাবা-মার তরফ থেকে যে তাগিদ ছিল বিষয়টি তা নয়। বলা যায়, অন্যের দেখাদেখি অনেকটা নিজ উদ্যোগেই স্কুলে যাওয়া শুরু করি। আগে ‘বি’ ক্লাসে পড়তে হতো। এরপর ক্লাস ওয়ানে। আমার পাশের বাড়ির এক হিন্দু ছেলে ‘বি’ ক্লাস থেকে ওয়ানে উঠল। আমি তখন তার ‘বি’ ক্লাসের বইগুলো কিনতে চাইলাম। বইয়ের দাম হলো ৭ টাকা। আমি তখন তাকে বললাম, ঠিক আছে বইগুলো আমাকে দাও, আমি স্কুলে যেতে থাকি। টাকা পরে দেব। বই নিয়ে আমি মাকে বললাম, নিকুঞ্জের কাছ থেকে বই কিনেছি। ওকে ৭ টাকা দিতে হবে। পরে মা মুরগি বিক্রি করে সেই বইয়ের দাম দেয়। এভাবেই প্রথম স্কুলে যাওয়া।

 

স্কুলের শিক্ষকদের কেমন পেলেন?

মমতাজ : স্কুলে যাওয়ার পরেই তো স্যারদের আমার প্রতি চোখ পড়ে গেল। স্যাররা বললেন, মধু বয়াতির মেয়ে স্কুলে ভর্তি হয়েছে। ও অবশ্যই গান গাইতে পারবে। স্কুলে অনুষ্ঠান হলেই আমার ডাক পড়ত। আমারও লজ্জা-শরম একটু কম ছিল। কেউ শুনতে চাইলেই ঝটপট শুনিয়ে দিতাম। হাটে, ঘাটে, রাস্তায় কেউ গান শুনতে চাইলেই বলে ফেলতাম। কোনো বাছ-বিচার করতাম না। আগেই বলেছি, গোসল করতে গিয়ে নৌকায় উঠে মাঝিদের গান শোনাতাম। একদিন তো মাঝিরা গান শুনে খুশি হয়ে আমাদের কয়েক বান্ধবীকে কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ালেন। শুধু তাই নয়, মাঝিদের একজন আমাকে ৫ টাকা বকশিশও দিলেন। গান গাওয়ার প্রথম বকশিশ।

 

গানে প্রথম বকশিশ পেয়ে কেমন লাগল?

মমতাজ : বাপরে বাপ ৫ টাকা বকশিশ। সে আনন্দ আর ধরে না। তখন ৫ টাকা মানে বিরাট কিছু। কিন্তু টাকা নিয়ে পড়লাম আরেক বিপদে। পরনে তো কেবল একটি হাফপ্যান্ট। টাকা রাখি কোথায়। দুই মাইল উজান থেকে নদী সাঁতরায়ে ঘাটে আসতে হবে। টাকা তো ভিজে যাবে। আমার এই বিপদ দেখে আরেক মাঝি একটি পলিথিনের কাগজ বের করলেন। পরে ওই টাকা পলিথিনে পেঁচিয়ে আমার কোমরের সুতার সঙ্গে গিট্টু দিয়ে দিলেন। এভাবেই টাকা নিয়ে বিপদ থেকে রক্ষা পেলাম।

 

কী করলেন সেই টাকায়?

মমতাজ : বাড়িতে এসে মাকে বললাম। আমি তো মহাখুশি। এর কয়েক দিন পরেই রথের মেলা। আমার টাকার গরম আর দেখে কে। রথের মেলা এলেই আমরা বান্ধবীরা চিন্তায় পড়ে যেতাম। মেলায় খরচ করব, সেই টাকার

জন্য ঢেঁকি শাক, কচুর লতি, নদী থেকে কলমি শাক কুড়িয়ে বাজারে বিক্রি করতাম। আমরা অনেক কষ্টে দুই তিন টাকা যোগাড় করতাম। এবার রথের মেলায় তো আমার আর সে চিন্তা নেই। নগদ টাকা হাতে। মেলায় গিয়ে ৫ টাকায় অনেক কিছু কিনে ফেললাম। গান গাওয়ার টাকায় মেলায় খরচ করে অনেক মজা পেলাম। মিথিলা আপুর জীবনী পড়ুন ।

Previous Post

Neha Kakkar Biography Age Height Weight Boyfriends & More

Next Post

অর্চিতা স্পর্শিয়ার না জানা কথা

Next Post
Orchita Sporshia

অর্চিতা স্পর্শিয়ার না জানা কথা

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent News

ABP Live

Cricketer Dies Following A Heart Attack While Batting In Pune, Video Goes Viral

February 18, 2021
Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

February 18, 2021
Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

Facebook blocks Australian users from viewing or sharing news

February 18, 2021
ABP Live

IPL Auction 2021: With 16.25 Crores, Chris Morris Becomes The Most Expensive Buy At The IPL Auctions

February 18, 2021
bd24view.com

We bring you the best Premium WordPress Themes that perfect for news, magazine, personal blog, etc. Check our landing page for details.

Browse by Category

  • Bangladesh
  • Entertainment
  • Finance
  • International
  • Job Circular
  • Job Circular BD
  • Life Story
  • News
  • Politics
  • Rafiath Rashid Mithila Latest News
  • Sports
  • Tech
  • Uncategorized
  • World

Recent News

ABP Live

Cricketer Dies Following A Heart Attack While Batting In Pune, Video Goes Viral

February 18, 2021
Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

Myanmar junta targets paralysing strikes, as arrests near 500

February 18, 2021
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact

© 2021 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

No Result
View All Result

© 2021 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?